উপজেলার ফকিরপাড়া, রানীগঞ্জ, শরিফেরহাট, খড়খড়িয়া, মনতোলা, বড়চরসহ বিভিন্ন এলাকার কৃষক মাহফুজার, ভুট্টু, হাফিজুরসহ অনেকের সাথে কথা বলে জানা যায়, আবহাওয়া অনুকূল ও সার-কীটনাশকের মূল্য নিয়ন্ত্রণে থাকলে এবার আশানুরূপ ফলন নেওয়া সম্ভব হবে। তবে কৃষকরা অভিযোগ করে বলেন ফসল নিয়ে আমাদের ব্যস্ততা আর চিন্তা থাকলেও সময় মতো কৃষি বিভাগের লোক জনের সেবা পাওয়াটাই মুশকিল।
উপজেলা কৃষি বিভাগ সুত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে বোরো চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ হয়েছে ৬ হাজার ৫শত ৫০ হেক্টর জমিতে। কৃষি বিভাগের দায়িত্বরতদের কোন অবহেলা নেই বলে কৃষি অফিসার মোঃ খালেদুর রহমান জানান, কৃষকদেরকে সারি করে চারা লাগানো এবং কয়েকদিনের মধ্যেই ক্ষেতে কঞ্চি পুতে দেয়ার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। যাতে ওই সমস্ত কঞ্চিতে পাখি বসে জমির ক্ষতিকর পোকা নিধন করতে পারে। সেই সঙ্গে পরিচর্যা করে কম মাত্রায় কীটনাশক প্রয়োগ করে অধিক ফলনের কলা-কৌশলও কৃষকদের শেখানো হচ্ছে। ইতি মধ্যে প্রায় ৬৫ভাগ জমিতে বোরো ধানের চারা লাগানো হয়েছে