ঢাকাTuesday , 23 November 2021
  • অন্যান্য
  1. আন্তর্জাতিক
  2. করোনা আপডেট
  3. খেলাধুলা
  4. জাতীয়
  5. জেলার খবর
  6. দেশজুড়ে
  7. নির্বাচনের হাওয়া
  8. প্রচ্ছদ
  9. প্রচ্ছদ
  10. ফিচার
  11. বিনোদন
  12. রাজনীতি
  13. শিক্ষা
  14. সকল বিভাগ
  15. স্বাস্থ্যর খবর
আজকের সর্বশেষ সবখবর

সোনার ছেলে বার্সেলোনার পেদ্রি

Link Copied!

রোনাল্ড কোমানের অধীনে বার্সেলোনা সফল বা স্মরণীয় সময় কাটিয়েছে, বলা যাবে না। গত এক বছরে স্পেন জাতীয় দলও উল্লেখ করার মতো কিছু জেতেনি। কিন্তু গত এক বছরে এ দুই দলের সামান্য যা কিছু ইতিবাচক দিক আছে, তার মধ্যে বড় জায়গাজুড়েই থাকবেন তরুণ স্প্যানিশ মিডফিল্ডার পেদ্রি।

পুরোটা বছর যন্ত্রের মতো দেশ আর ক্লাবের হয়ে খেলে গিয়েছেন এই তরুণ তারকা। মুগ্ধ করেছেন দর্শকদের। পেদ্রি যে আসলেই ক্লাব আর জাতীয় দলের সোনার ছেলে, সেটিরই আনুষ্ঠানিক ঘোষণা এল যেন

বয়স এখনো ২১ হয়নি, আগামী দিনের এমন প্রতিভাবান তরুণ ফুটবলারদের মধ্য থেকে বাছাই করে প্রতিবছর ‘গোল্ডেন বয়’-এর পুরস্কার দেয় ইতালির সংবাদমাধ্যম তুত্তোস্পোর্ত। এর আগে এ পুরস্কার পেয়েছেন লিওনেল মেসি, কিলিয়ান এমবাপ্পে, সের্হিও আগুয়েরোর মতো তারকারা।

গতবার পেয়েছিলেন বরুসিয়া ডর্টমুন্ডের নরওয়েজিয়ান স্ট্রাইকার আর্লিং হরলান্ড। ৪০ জন সাংবাদিকের ভোট নিয়ে এই পুরস্কার দিয়েছে তুত্তোস্পোর্ত, যাঁদের মধ্যে ২৬ জনই শীর্ষে রেখেছিলেন পেদ্রিকে। ৯ জন দ্বিতীয় স্থানে রেখেছিলেন, ৩ জন রেখেছিলেন তৃতীয় স্থানে। বাকি ২ সাংবাদিকের তালিকায় ছিলেন না পেদ্রি। দ্বিতীয় হয়েছেন বরুসিয়া ডর্টমুন্ডের ইংলিশ মিডফিল্ডার জুড বেলিংহ্যাম।

৩১৮ পয়েন্ট পেয়েছেন পেদ্রি, বেলিংহ্যামের চেয়ে অনেক এগিয়ে ছিলেন। গোল্ডেন বয় পুরস্কারের ইতিহাসে প্রথম ও দ্বিতীয় স্থানধারী খেলোয়াড়ের মধ্যে এত বেশি পয়েন্টের ব্যবধান আর কখনোই ছিল না। ইতালির তুরিনে আগামী ১৩ ডিসেম্বর এই পুরস্কার তুলে দেওয়া হবে পেদ্রির হাতে। বর্তমানে মাংসপেশির চোটে মাঠের বাইরে আছেন এই তারকা। ভিডিওবার্তায় পেদ্রি বলেছেন, ‘তুত্তোস্পোর্তকে ধন্যবাদ জানাই এ পুরস্কারের জন্য, যা আমাকে গর্বিত করেছে। বিচারক আর ভক্তদেরও অনেক ধন্যবাদ, বছরটা অসাধারণ ছিল আমার জন্য। অবশ্যই বার্সেলোনা ও স্পেন জাতীয় দলকেও ধন্যবাদ জানাই, আমার পরিবার ও বন্ধুদেরও শুভেচ্ছা। তারা না থাকলে এ পুরস্কার হয়তো পেতাম না আমি।’

এর আগে এ পুরস্কার আর যাঁরা পেয়েছেন—

২০০৩-রাফায়েল ফন ডার ভার্ট (নেদারল্যান্ডস, আয়াক্স)
২০০৪-ওয়েইন রুনি (ইংল্যান্ড, এভারটন/ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড)
২০০৫-লিওনেল মেসি (আর্জেন্টিনা, বার্সেলোনা)
২০০৬-সেস ফাব্রিগাস (স্পেন, আর্সেনাল)
২০০৭-সের্হিও আগুয়েরো (আর্জেন্টিনা, আতলেতিকো মাদ্রিদ)
২০০৮-অ্যান্ডারসন (ব্রাজিল, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড)
২০০৯-আলেক্সান্দ্রে পাতো (ব্রাজিল, এসি মিলান)
২০১০-মারিও বালোতেল্লি (ইতালি, ইন্টার মিলান/ম্যানচেস্টার সিটি)
২০১১-মারিও গৎসা (জার্মানি, বরুসিয়া ডর্টমুন্ড)
২০১২-ইসকো আলারকোন (স্পেন, মালাগা)
২০১৩-পল পগবা (ফ্রান্স, জুভেন্টাস)
২০১৪-রহিম স্টার্লিং (ইংল্যান্ড, লিভারপুল)
২০১৫-অ্যান্থনি মার্সিয়াল (ফ্রান্স, মোনাকো/ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড)
২০১৬-রেনাতো সানচেস (পর্তুগাল, বেনফিকা/বায়ার্ন মিউনিখ)
২০১৭-কিলিয়ান এমবাপ্পে (ফ্রান্স, মোনাকো/পিএসজি)
২০১৮-ম্যাটাইস ডি লিখট (নেদারল্যান্ডস, আয়াক্স)
২০১৯-জোয়াও ফেলিক্স (পর্তুগাল, বেনফিকা/আতলেতিকো মাদ্রিদ)
২০২০-আর্লিং হরলান্ড (নরওয়ে, বরুসিয়া ডর্টমুন্ড)

এনবিনিউজ একাত্তর ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।