ঢাকাSunday , 22 August 2021
  • অন্যান্য
  1. আন্তর্জাতিক
  2. করোনা আপডেট
  3. খেলাধুলা
  4. জাতীয়
  5. জেলার খবর
  6. দেশজুড়ে
  7. নির্বাচনের হাওয়া
  8. প্রচ্ছদ
  9. প্রচ্ছদ
  10. ফিচার
  11. বিনোদন
  12. রাজনীতি
  13. শিক্ষা
  14. সকল বিভাগ
  15. স্বাস্থ্যর খবর
আজকের সর্বশেষ সবখবর

উখিয়ায় ডিএনসি’র উদ্ধার করা ৪০ হাজার ইয়াবার মালিক দুই ইউপি মেম্বারসহ ৫ জন!

Link Copied!

 

নিজস্ব প্রতিবেদক,উখিয়া,কক্সবাজারঃ

উখিয়া উপজেলার বালুখালী থেকে ৪০ হাজার পিস ইয়াবাসহ সৈয়দ নুর(৩৩) নামের এক মাদক কারবারি কে আটক করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর।উদ্ধার করা ইয়াবা গুলোর মালিকানা নিয়ে আরো ৪ জনকে পলাতক আসামী করা হয়েছে।

২১ আগষ্ট ভোর ৬ টার দিকে পালংখালী ইউপির ২ নং ওয়ার্ডের বানুরখীল এলাকায় এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।এসময় ছৈয়দ নুরের বাড়ির উঠানে লুকায়িত অবস্থায় ৪০ হাজার পিস ইয়াবাসহ বাড়ি থেকে নুর আহমদের ছেলে ছৈয়দ নুর কে আটক করে।উদ্ধার করা ইয়াবার মালিকানা সম্পৃক্ত আরো ৪ জন কে আসামী করা হয়েছে।এরা হলেন উখিয়া উপজেলার পালংখালী ইউনিয়নের ২ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা আলোচিত ইয়াবাকারী আবদুল মজিদের ছেলে, বহু ইয়াবা,মাদক ও দাঙ্গা-হাঙ্গামার আসামী জাহাঙ্গীর আলম(২৮),তার সহোদর বড় ভাই স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তালিকাভুক্ত ইয়াবা কারবারি,ডজন মামলার আসামী,পালংখালী ইউপি’র ২ নং ওয়ার্ডের মেম্বার বকতার আহমদ(৩৫),বালুখালী বাজার পাড়ার বাসিন্দা মৃত নজির আহমদ চৌধুরীর ছেলে,ইতিপূর্বে ১০ হাজার পিস ইয়াবা নিয়ে র‍্যাব-১৫ এর হাতে আটক হওয়া পালংখালী ইউপির ১ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য নুরুল আবছার চৌধুরী ও পালংখালীর আন্জুমান পাড়ার মৃত কলিম উল্লাহর ছেলে আবুল খায়ের(৩৫)।

টেকনাফ মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর কার্যালয়ের সাব ইন্সপেক্টর মোস্তফা মুকুল অভিযানের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, এ ব্যাপারে উখিয়া থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের টেকনাফ বিশেষ জোনের সহকারী পরিচালক সিরাজুল মোস্তফা বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। উখিয়া থানার মামলা নং-৭২/২১, তারিখ ২২/০৮/২০২১ইংরেজী।গ্রেফতার আসামীকে থানায় সোপর্দ করা হয়েছে।

উখিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আহমেদ সনজুর মোরশেদ বলেন,উখিয়া থানায় মামলা হয়েছে।গ্রেফতার আসামী কে কোর্টে প্রেরণ করা হয়েছে।পলাতক আসামীদের গ্রেফতারে পুলিশী অভিযান চলবে।

আটক আসামী ও উদ্ধার করা ইয়াবার বিষয়ে ছৈয়দ নুরের ভাই আলমগীর জানান,পূর্ব পরিকল্পিত ভাবে তার ভাইকে ফাঁসানো হয়েছে।বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে আটক করেছে।মামলার অপর পলাতক আসামী জাহাঙ্গীর, বকতার ও আবছার মেম্বার এই ষড়যন্ত্রের নায়ক।কিন্ত মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা প্রকৃত ইয়াবার মালিকদেরকেও আসামী করে স্বচ্ছতার পরিচয় দিয়েছে।পবিত্র কোরান শপথ করে বলতে পারবো উদ্ধার করা ইয়াবা গুলো ছৈয়দ নুরের নয়।এগুলো পলাতক আসামীরা ঢুকিয়ে দিয়েছে। প্রশাসনের সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্ত কামনা করছি।

এনবিনিউজ একাত্তর ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।