প্রিন্ট এর তারিখঃ মে ৩, ২০২৪, ৪:৩২ পি.এম || প্রকাশের তারিখঃ জানুয়ারী ২৯, ২০২০, ১০:৫৪ এ.এম
স্বরসতী বিগ্রহ সৃষ্টি জ্ঞান অর্জ্জন
উজ্জ্বল রায় নড়াইল থেকেঃ আমরা পড়ে ছিলাম, ছাত্রনাং অধ্যাপনং তপঃ" জ্ঞান অর্জ্জন করা হইতেছে ছাত্রদের তপস্যা। সনাতন ইতিহাসে গুরুগৃহে প্রথা ছিল। এখনো পর্যন্ত সনাতন ধর্ম পুস্তকে সেই ছবিগুলি বিরাজমান। গুরুগৃহ ছিল তখনকার দিনের ব্রহ্মচর্য্যা পালন ও বিদ্যালয় হিসাবে ব্যবহার হইত। এ-ই গুরুগৃহ হইতেই বিদ্যালয়ের সৃষ্টি। আর এখনকার দিনের ছাত্রদেরকে,বা আমাদের নতুন প্রজর্মকে কি শিক্ষা দিতেছে। যে শিক্ষা আমাদের সন্তানেরা ব্রহ্মচর্য্যা তো দূরের কথা অপসংস্কৃতি দিকে টেলে দিতেছে। পূজায় এ-ই রকম স্বরসতী বিগ্রহ সৃষ্টি করে কলঙ্কিত করিতেছে সনাতন সংস্কৃতিকে ও ধ্বংস করিতেছে নব প্রজন্মকে। জাগ্রত হওন সনাতন মানব সমাজ, এখন হইতে সনাতনী আচরনকে শোধন না করিলে সনাতন সমাজ বিপন্ন হওয়া আশঙ্কা রয়েছে। শাস্ত্রের রীতি নীতিকে ধরে রাখতে প্রত্যেক আচরনবাদীর নেতৃত্বের প্রয়োজন রয়েছে।আমরা সনাতনী, আবার হিন্দু নামে পরিচিত সমগ্র বিশ্বে। হিন্দুত্ব বাদ না জাগলে সংকৃতিকে ধরে রাখা অসম্ভব। যে যে পরিবেশের আড়ালে আচরিত হয়, সে সেই পরিবেশকে প্রভাবিত করে। তাই প্রত্যেক মাতা পিতার কতর্ব্য আপনার সন্তানকে সনাতনী পরিবেশে আচরন শীল করে তোলা"
" অপসংস্কৃতিতে আসক্ত হবেন না, সাম্য, অহিংসা,,সম্প্রীতি,,একতা,,সনাতনী- শাস্ত্র নীতিতে সনাতনী সম্প্রদায়কে উৎসাহিত করুন।
সম্পাদক: রিমন রাজভর /নির্বাহী সম্পাদক:রেজুয়ান খান রিকন / নর্থ বেঙ্গল প্রাইভেট লি: / ১৩৫# কুঠিবাড়ি, গোবিন্দগঞ্জ, গাইবান্ধা।
স্বত্ব ©২০১৭- ২০২৩ এনবি নিউজ একাত্তর