ঢাকাSaturday , 19 October 2019
  • অন্যান্য
  1. আন্তর্জাতিক
  2. করোনা আপডেট
  3. খেলাধুলা
  4. জাতীয়
  5. জেলার খবর
  6. দেশজুড়ে
  7. নির্বাচনের হাওয়া
  8. প্রচ্ছদ
  9. প্রচ্ছদ
  10. ফিচার
  11. বিনোদন
  12. রাজনীতি
  13. শিক্ষা
  14. সকল বিভাগ
  15. স্বাস্থ্যর খবর
আজকের সর্বশেষ সবখবর

শার্শার কায়বার চেয়ারম্যান টিংকুর বিরুদ্ধে যুবককে গুম করার অভিযোগ

Link Copied!

বেনাপোল / শার্শা প্রতিনিধি ।।
শার্শার কায়বার চেয়ারম্যান হাসান ফিরোজ আহম্মেদ টিংকুর বিরুদ্ধে মহিবুল নামের এক  যুবককে গুম করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। গুম হওয়া যুবক মহিবুল উপজেলার কায়বা গ্রামের শুকুর আলী ধোবেন ছেলে। এঘটনায় মহিবুলের পিতা স্ট্রোক করে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে। জানাগেছে, যশোরের শার্শা উপজেলার কায়বা গ্রামের এক গ্রাম্য মাতবরের মেয়ে পার্শ্ববর্তী সাতক্ষীরা জেলার কলারোয়া উপজেলার সাতপোতা গ্রামের জনৈক ইব্রাহীমের সাথে শুক্রবার অনৈতিক কাজে লিপ্ত হয়। এই অনৈতিক কাজের ভিডিও করে কায়বা গ্রামের শুকুর আলী ধোবনের ছেলে মহিবুল। আর তার কাল হয়েছে অনৈতিক কাজের ভিডিও করা। গ্রাম্য মাতবররা অসামাজিক কাজের বিচার না করে উল্টে মহিবুলের উপর দোষ দেয় সে এই অসামাজিক কাজের ভিডিও করেছে কেন। মহিবুলের পরিবারের কাছে চেয়ারম্যান টিংকুর ক্যাডাররা ২ লাখ টাকা  চাঁদা দাবী করে।  দাবী কৃত টাকা না দেওয়ায় শুক্রবার সন্ধ্যায়  চেয়ারম্যান টিংকুর পোষ্য ক্যাডার দাউদ, ভাবলু রফিকুল সহ ১০ / ১২ জন দূর্বত্ত মহিবুলকে বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে আসে চেয়ারম্যান টিংকুর কাছে।  এর পর থেকে মহিবুলকে আর না পাওয়া যাওয়ায় তার পরিবারের দাবী চেয়ারম্যান টিংকুর ক্যাডারদের দাবী কৃত ২ লাখ টাকা না দেওয়ায় মহিবুলকে গুম করা হয়েছে। মহিবুলের মা মাছুরা খাতুন জানান, আমার ছেলে মহিবুলকে শুক্রবার সন্ধ্যায় চেয়ারম্যান টিংকুর কাছে নিয়ে যাচ্ছি বলে দাউদ, ভাবলু ও রফিকুল সহ ১০/ ১২ জন লোক জোর করে ধরে নিয়ে যায়। চেয়ারম্যান টিংকুই আমার ছেলেকে গুম করে রেখেছে।
এবিষয়ে গ্রাম্য মাতবর দাউদ বলেন, আমি কিছু বলবো না, চেয়ারম্যান সব জানে। যুবকটি গুম হওয়ার বিষয়ে অভিযুক্ত শার্শার কায়বা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হাসান ফিরোজ আহম্মেদ টিংকুর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ছেলেটিকে নিয়ে আসার পর তাকে দাউদের মাধ্যমে থানায় পাঠিয়েছি। পুলিশের কাছে দেওয়ার পর আমার দায় দায়িত্ব শেষ।
এ ব্যাপারে শার্শা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আতাউর রহমান বলেন, থানায় কোন ছেলেকে কেউ হস্তান্তর করেনি। এবং আমরা কাউকে  কারো কাছ থেকে বুঝে নেইনি।

এনবিনিউজ একাত্তর ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।