ঢাকাSaturday , 3 August 2019
  • অন্যান্য
  1. আন্তর্জাতিক
  2. করোনা আপডেট
  3. খেলাধুলা
  4. জাতীয়
  5. জেলার খবর
  6. দেশজুড়ে
  7. নির্বাচনের হাওয়া
  8. প্রচ্ছদ
  9. প্রচ্ছদ
  10. ফিচার
  11. বিনোদন
  12. রাজনীতি
  13. শিক্ষা
  14. সকল বিভাগ
  15. স্বাস্থ্যর খবর
আজকের সর্বশেষ সবখবর

ভূরুঙ্গামারীতে সামান্য বৃষ্টিতেই জলাবদ্ধতা

Link Copied!

ভূরুঙ্গামারী (কুড়িগ্রাম)প্রতিনিধি: কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে সামান্য বৃষ্টিতেই তৈরি হয় জলাবদ্ধতা। এতে উপশহরের বিভিন্ন অলি-গলি পানিতে তলিয়ে যায়। পর্যাপ্ত ড্রেনেজ ব্যবস্থা ও পানি নিস্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায় সামান্য বৃষ্টিতেই ড্রেন উপচে পানি অলি-গলি ও লোকালয়ে ঢুকে পড়ে। দীর্ঘ দিন জমে থাকা পঁচা পানির দূর্গন্ধে অতিষ্ঠ হয়ে পরে জন জীবন। চরম দূর্ভোগ পোহাতে হয় উপশহরে বসবাসরত হাজার হাজার মানুষকে। দিনের পর দিন এ অবস্থা বিরাজ করলেও দেখার যেন কেউ নেই! বিভিন্ন কাজে উপজেলা সদরে আসা সাধারণ মানুষকে পথ চলতে দারুণ বিড়ম্বনার স্বীকার হতে হচ্ছে কর্তৃপক্ষের উদাসীনতায়। সরেজমিনে দেখা যায়-উপজেলা সদর থেকে মাত্র ৫ মিনিটের দুরত্ব কেন্দ্রীয় কবরস্থান রোড, সরকারি কলেজ রোড, মহিলা কলেজ ও ভূরুঙ্গামারী সিনিয়র মাদরাসা রোড, কাজিমুদ্দিন হাফিজিয়া মাদরাসা ও নেহাল উদ্দিন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় রোড, মহিলা মাদরাসা রোড, সাব-রেজিষ্ট্রি অফিস সংলগ্ন রোড, ভূরুঙ্গামারী হাটের বিভিন্ন গলি সহ বেশকিছু রাস্তায় সামান্য বৃষ্টিতেই হাটু পানি জমে থাকে। ফলে স্কুল-কলেজগামী শতশত ছাত্র-ছাত্রী, অভিভাবকসহ সাধারণ জনগণকে সীমাহীন দূর্ভোগ পোহাতে হয়। ছোট বড় অসংখ্য খানাখন্দে ভরা এসব রাস্তায় প্রতিনিয়ত কোন না কোন দূর্ঘটনা ঘটছে। অনেকের বাসা-বাড়ির ভিতর পানি ঢুকে নষ্ট হচ্ছে মূল্যবান আসবাবপত্র। অপরিকল্পিত ভাবে বাড়ী-ঘর নির্মাণ, পুকুর ও খাল ভরাট, স্থানীয় বাসিন্দা ও খুচরা ব্যবসায়ীদের যত্রতত্র ময়লা আবর্জনা ফেলা, সেই ময়লা ও পরিত্যাক্ত পলিথিন দিয়ে ড্রেনগুলো ভরাট হওয়ায় এবং তা নিয়মিত পরিস্কার না করার কারণে সামান্য বৃষ্টিতেই ময়লা ও দূর্গন্ধযুক্ত পানি ড্রেন উপচে সর্বত্র ঢুকে পড়ছে। ফলে মশা, মাছির বংশ বিস্তার সহ পানিবাহিত নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন মানুষজন। এছাড়া ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা করছেন এলাকার সচেতন মহল। কলেজ পাড়ার বাসিন্দা আদুর রাজ্জাক ক্ষোভের সংঙ্গে বলেন অল্প বৃষ্টিতেই হাটু পানি জমি থাকে রাস্তাত, বাড়ি থেকি বিরিয়া হাটা যায়না।পঁচা পানি আর কেদো(কাদা)দিয়া কাপড় নষ্ট হয়া যায়। রাস্তা খান ভাল করা নাগবেএটা কারো খেল নাই।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে ভুরুঙ্গামারী উপজেলা প্রকৌশলী এন্তাজুর রহমান এ সমস্যার কথা স্বীকার করে বলেন ,বর্ষাকালে এ সমস্যাটা একটু বেশি হয়। তবে আমরা পানি নিষ্কাশনের প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা গ্রহন করেছি। খুব দ্রুত এই সমস্যার সমাধান হবে।ভূরুঙ্গামারীতে সামান্য বৃষ্টিতেই জলাবদ্ধতা

ভূরুঙ্গামারী (কুড়িগ্রাম)প্রতিনিধি: কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে সামান্য বৃষ্টিতেই তৈরি হয় জলাবদ্ধতা। এতে উপশহরের বিভিন্ন অলি-গলি পানিতে তলিয়ে যায়। পর্যাপ্ত ড্রেনেজ ব্যবস্থা ও পানি নিস্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায় সামান্য বৃষ্টিতেই ড্রেন উপচে পানি অলি-গলি ও লোকালয়ে ঢুকে পড়ে। দীর্ঘ দিন জমে থাকা পঁচা পানির দূর্গন্ধে অতিষ্ঠ হয়ে পরে জন জীবন। চরম দূর্ভোগ পোহাতে হয় উপশহরে বসবাসরত হাজার হাজার মানুষকে। দিনের পর দিন এ অবস্থা বিরাজ করলেও দেখার যেন কেউ নেই! বিভিন্ন কাজে উপজেলা সদরে আসা সাধারণ মানুষকে পথ চলতে দারুণ বিড়ম্বনার স্বীকার হতে হচ্ছে কর্তৃপক্ষের উদাসীনতায়। সরেজমিনে দেখা যায়-উপজেলা সদর থেকে মাত্র ৫ মিনিটের দুরত্ব কেন্দ্রীয় কবরস্থান রোড, সরকারি কলেজ রোড, মহিলা কলেজ ও ভূরুঙ্গামারী সিনিয়র মাদরাসা রোড, কাজিমুদ্দিন হাফিজিয়া মাদরাসা ও নেহাল উদ্দিন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় রোড, মহিলা মাদরাসা রোড, সাব-রেজিষ্ট্রি অফিস সংলগ্ন রোড, ভূরুঙ্গামারী হাটের বিভিন্ন গলি সহ বেশকিছু রাস্তায় সামান্য বৃষ্টিতেই হাটু পানি জমে থাকে। ফলে স্কুল-কলেজগামী শতশত ছাত্র-ছাত্রী, অভিভাবকসহ সাধারণ জনগণকে সীমাহীন দূর্ভোগ পোহাতে হয়। ছোট বড় অসংখ্য খানাখন্দে ভরা এসব রাস্তায় প্রতিনিয়ত কোন না কোন দূর্ঘটনা ঘটছে। অনেকের বাসা-বাড়ির ভিতর পানি ঢুকে নষ্ট হচ্ছে মূল্যবান আসবাবপত্র। অপরিকল্পিত ভাবে বাড়ী-ঘর নির্মাণ, পুকুর ও খাল ভরাট, স্থানীয় বাসিন্দা ও খুচরা ব্যবসায়ীদের যত্রতত্র ময়লা আবর্জনা ফেলা, সেই ময়লা ও পরিত্যাক্ত পলিথিন দিয়ে ড্রেনগুলো ভরাট হওয়ায় এবং তা নিয়মিত পরিস্কার না করার কারণে সামান্য বৃষ্টিতেই ময়লা ও দূর্গন্ধযুক্ত পানি ড্রেন উপচে সর্বত্র ঢুকে পড়ছে। ফলে মশা, মাছির বংশ বিস্তার সহ পানিবাহিত নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন মানুষজন। এছাড়া ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা করছেন এলাকার সচেতন মহল। কলেজ পাড়ার বাসিন্দা আদুর রাজ্জাক ক্ষোভের সংঙ্গে বলেন অল্প বৃষ্টিতেই হাটু পানি জমি থাকে রাস্তাত, বাড়ি থেকি বিরিয়া হাটা যায়না।পঁচা পানি আর কেদো(কাদা)দিয়া কাপড় নষ্ট হয়া যায়। রাস্তা খান ভাল করা নাগবেএটা কারো খেল নাই।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে ভুরুঙ্গামারী উপজেলা প্রকৌশলী এন্তাজুর রহমান এ সমস্যার কথা স্বীকার করে বলেন ,বর্ষাকালে এ সমস্যাটা একটু বেশি হয়। তবে আমরা পানি নিষ্কাশনের প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা গ্রহন করেছি। খুব দ্রুত এই সমস্যার সমাধান হবে।

এনবিনিউজ একাত্তর ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।