ঢাকাSaturday , 8 June 2019
  • অন্যান্য
  1. আন্তর্জাতিক
  2. করোনা আপডেট
  3. খেলাধুলা
  4. জাতীয়
  5. জেলার খবর
  6. দেশজুড়ে
  7. নির্বাচনের হাওয়া
  8. প্রচ্ছদ
  9. প্রচ্ছদ
  10. ফিচার
  11. বিনোদন
  12. রাজনীতি
  13. শিক্ষা
  14. সকল বিভাগ
  15. স্বাস্থ্যর খবর
আজকের সর্বশেষ সবখবর

নড়াইলের আমজনতার মানুষের মুখের কথা,ভালো পুলিশ সুপার এখনো দেশে আছে

Link Copied!

উজ্জ্বল রায়, নড়াইল জেলা প্রতিনিধি■ শনিবার (৮,জুন) নড়াইলের মানুষের মুখের কথা, ভালো মানুষ পৃথিবীতে এখনো আছে। ওইসব ভাল মানুষগুলো যেকোনে পরিস্থিতিতে তারা সফলতার ছাপ রেখে যায়। আমাদের সমাজ ব্যবস্থায়পনায় পুলিশি নির্যাতন যেখানে নেতিবাচক ধারনা-মন্তব্যের সীমা নেই। থানা পুলিশের কর্মকান্ডে আমজনতার সন্তোষ প্রকাশ ইতিবাচক প্রশংসা শোনার বিষয়টিও সত্যি বিরল। একজন পুলিশ সুপারের প্রশংসা নড়াইলের প্রতিটি এলাকায়। দেশের পুলিশ সম্পর্কে মানুষের অন্তরে জমে থাকা বিরূপ মন্তব্য আর কালো দাগ এবং ভয়কে জয় করে নড়াইলের দুর্গমঞ্চল পর্যন্তও ছড়িয়ে পড়েছে তার প্রশংসা। আমাদের নড়াইল জেলা প্রতিনিধি উজ্জ্বল রায়, জানান, নড়াইলের মানুষের কন্ঠে শোনা যায় পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন পিপিএম (বার) সমস্ত অবৈধ ব্যবসা। সমানতালে চলছে তার পুলিশি সুফল কর্মকান্ড। নড়াইলবাসির মতে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন পিপিএম (বার) দায়িত্ব গ্রহণের পর সাধারণ মানুষের মুখে হাসি-খুশি, আস্তা ও বিশ্বাস ফিরিয়ে এসেছে।

পুলিশ বাহিনীকে জনবান্ধব করার জন্য কাজ করে যাচ্ছে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন পিপিএম (বার)। পুলিশের ঊর্ধ্বতনসহ সংশ্লিষ্টরা বরাবরই বলছেন, ‘পুলিশ জনগণের বন্ধু’। বর্তমান পুলিশ ও অতীতের পুলিশ এক নয়। বর্তমান পুলিশ জনগণকে সঙ্গে নিয়ে জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাস মোকাবিলা করছে। কিন্তু পুলিশ কতটুকু জনবান্ধব হতে পেরেছে, তা নির্ভর করবে জনগণ পুলিশ সম্পর্কে কী ভাবছে ও তাদেরকে কতটা সহজভাবে গ্রহণ করছে, তার ওপরে। যেদিন জনগণ নিজে থেকে বলবে, ‘পুলিশ আমাদের বন্ধু’ সেদিনই বলা যাবে— বাংলাদেশ পুলিশ, জনবান্ধব পুলিশ। সব কাজের দায়্ত্বি পুলিশের ওপর না চাপিয়ে কিছু কাজ জনগণকেও ভাগাভাগি করে নিতে হবে বলে তিনি বলে থাকেন, আমরা সব কাজের দায়িত্ব পুলিশের ওপর দিয়ে দায় সারি। নিজেরা কোনও দায়িত্ব নেই না। সব কাজ পুলিশকে করতে হলে এই বাহিনীকে হতে হবে ফেরেশতা বা জ্বিন। পুলিশ তার নিজেদের নানা সীমাবদ্ধতার মধ্যে জনগণের জন্য কাজ করে যাচ্ছে। এখন সময় এসেছে, আমাদের বলতে হবে আমাদের বন্ধু পুলিশ। পুলিশের কাজের জবাবদিহিতার প্রশংসা করি, বছরের কর্মকা-ের চিত্র ডকুমেন্টারি আকারে আজ প্রকাশ করেছে।
এটা পুলিশের জবাবদিহিতার বহিঃপ্রকাশ। তাদের এই কাজ সত্যিই প্রশংসনীয়। বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বিশ্বের অন্য যেকোনও দেশের তুলনায় ভালো বাংলাদেশ পুলিশ অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে যাচ্ছে, নড়াইলের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন পিপিএম (বার)। অন্যান্য জেলার তুলনায় অনেক অনেক ভালো। ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি, আগের তুলনায় নড়াইলের পুলিশ তাদের কার্যক্রমে অনেক বেশি জনবান্ধব। নড়াইলের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির মাধ্যমে প্রতিফলিত হয়। সেজন্য নড়াইলের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন পিপিএম (বার) সর্বোচ্চ দক্ষতা ও পেশাদারিত্বের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে । অতীতে যেমন দেখা গেছে আর বর্তমানে দেখা যাচ্ছে কেনম? এবং ভবিষ্যতেও তারা এ দায়িত্ব পালন করবে বলে আশা করছি।পুলিশ এখন অনেকটা জনবান্ধব। পুলিশ সম্পর্কে মানুষের মনে যে ভীতি ঢুকিয়ে দেওয়া হতো, সেটা এখন আর নেই। বর্তমানে কেউ আর শিশুদের বলে না এই চুপ করো পুলিশ আসছে।’ পুলিশ এখন অনেকটা জনবান্ধব, নারীবান্ধব, শিশুবান্ধব। আমাদের আরও অনেক দূর যেতে হবে, অনেক পথ পাড়ি দিতে হবে। আমরা চাই, জনতার সঙ্গে, জনতার কাছে, জনতার হয়ে, সেই জনতার পুলিশ হওয়ার জন্য। পুলিশ সাংবাদিকদের সহযোগিতা পেলে, আপনাদের পাশে পেলে পুলিশ সব অপরাধের বিরুদ্ধে দৃঢ়ভাবে দাঁড়াতে পারবে এবং নিশ্চয়ই সেসব পুলিশ অবশ্যই জয়ী হবে। জনগণ একদিন বলবে ‘পুলিশ আমাদের বন্ধু’ । দিনগুলোতে যেন মানুষের আরও কাছাকাছি যেতে পারে, মানুষের জন্য কাজ করতে পারে , যাতে বার বার আমাদের না বলতে হয় পুলিশ মানুষের বন্ধু’ অথবা ‘জনগণের বন্ধু’। জনগণই যাতে বলে ‘পুলিশ আমাদের বন্ধু’। আসুন, আমরা সেদিনের প্রত্যাশায় করি। পুলিশ নড়াইলবাসীর আস্থা ও বিশ্বাসের জায়গাটা অর্জন করেছে। বর্তমান পুলিশ ও আগের পুলিশ এক নয়। এরা জনগণের বন্ধু, এরা জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে কাজ করে। জীবন বাজি রেখে তারা জনগণের জন্য কাজ করে যাচ্ছে, তাই আমরাও প্রশংসা করি।
পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন পিপিএম (বার) নামটি শুনলে নড়াইলের এমন কোন এলাকার মানুষ নেই যে তাকে চেনেন না। বিশেষ করে নারীদের কাছে যেন আশ্রয়ের শেষ স্থল হয়ে উঠেছিলেন তিনি। সাধারন মানুষের হৃদয়ের মণিকোঠায় যেন নিজের নামটি স্বর্ণক্ষরে গেঁথে দিয়েছিলেন। বর্তমানে তিনি নড়াইলের পুলিশ সুপার হিসাবে নিয়োজিত আছেন। তাঁর কাজের ধারাবাহিকতা একই রেখেছেন। কিন্তু একজন নারী হয়েও কিভাবে তিনি মানুষের হৃদয় জয় করতে পেরেছেন এত সহজে সেটাই যেন ঘুরপাক খাচ্ছে অনেকের মনে। নড়াইলের পুলিশ সুপার তার ব্যতিক্রমী উদ্যেগের কারণেই তিনি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিলেন।
মাদক,বাল্যবিবাহ, যৌতুক,নারী নির্যাতনের মত স্পর্শকাতর বিষয় গুলোতে তার জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহনের কারণেই তিনি সাধারনের হৃদয়ে স্থান করে নিতে পেরেছিলেন। নড়াইলের পুলিশ সুপারের কাছে আসলেই সকল সমস্যার সমাধান হয়। নড়াইলের পুলিশ সুপার কার্যালয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন অভিযোগ আসলেই তিনি, সকলের অভিযোগ সেবা প্রদানে তিনি সমাধান করে দেন।একজন সৎ ও আদর্শবান পুলিশ কর্মকর্তা হওয়ার কারণে তিনি সাধারনের কাছে একজন অসাধারন ব্যাক্তি। একজন নারী হয়েও তিনি যেন পুরুষের সাথে সমান তালে লড়েছেন। শুধু তাই নয় মাদক ও বাল্যবিবাহ বিরোধী ফুটবল টুর্নামেন্টের আয়োজন করে বেশ প্রশংসা কামিয়েছেন। তার কর্মকান্ডে জনগন যেন স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলতে পেরেছেন। অনেক জটিল সমস্যা গুলোর তিনি সমাধান দিতে পারেন । নড়াইলের গণমানুষের নয়নের মণি পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন পিপিএম (বার) । মাদকের বিরুদ্ধে। সন্ত্রাস এবং জঙ্গীবাদ দমনেও তার প্রশংসার বাণী।
নড়াইলের নিযুক্ত হয়েই তিনি হোটেলে অসামাজিক কাজ বন্ধ করতে অভিযান পরিচালনা করছেন। তার কার্যক্রমকে স্বাগত জানিয়েছেন আপামর জনসাধারণ। এছাড়া পিপিএম পদক ও লাভ করেন। নানা গুণে গুণান্নিত এসপি কন্ঠও চমৎকার। গান গেয়ে মাঝে মাঝে তিনি জানান দেন ব্যস্ততার মাঝেও বিনোদনের ক্ষেত্রে যে তার গান মানুষের মনে প্রশান্তি যোগায় তা তিনি প্রমাণ করেছেন। তাই আমিও তার প্রশংসা করতে লাগলাম।এই প্রত্যাশা ব্যক্ত করে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন পিপিএম (বার) তার সাফল্য কামনা করি।

এনবিনিউজ একাত্তর ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।