ঢাকাSaturday , 4 April 2020
  • অন্যান্য
  1. আন্তর্জাতিক
  2. করোনা আপডেট
  3. খেলাধুলা
  4. জাতীয়
  5. জেলার খবর
  6. দেশজুড়ে
  7. নির্বাচনের হাওয়া
  8. প্রচ্ছদ
  9. প্রচ্ছদ
  10. ফিচার
  11. বিনোদন
  12. রাজনীতি
  13. শিক্ষা
  14. সকল বিভাগ
  15. স্বাস্থ্যর খবর
আজকের সর্বশেষ সবখবর

কুড়িগ্রামে চরাঞ্চলে করোনা পরিস্থিতি মানছেনা সামাজিক দূরত্ব

Link Copied!

কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি: সরকারি নিষেধাজ্ঞা তোয়াক্কা না করে প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাসে আতঙ্ক দেশ এই মুহূর্তে চলছে গ্রাম অঞ্চলে চায়ের দোকানে হাট-বাজারে জমজমাট ভির সচেতনতা করা হলেও তা যেন মানছে না চায়ের দোকান সহ  বিভিন্ন পণ্য সামগ্রীর মালিকগণ।জানা গেছে, কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার মোগলবাসা ইউনিয়নের ধরলা নদীর অবহিত  চর কৃষ্ণপুর গ্রামের বল্টুর মোড়,চড়সিতাইঝাড় নয়ারহাট, পাঁচগাছী ইউনিয়নের উত্তর কদমতলা, নেওয়া বস, ভেলুর হাট, ওয়াবদা বাজার। উলিপুর উপজেলার বেগমগঞ্জ ইউনিয়নের মোল্লারহাট, কড্ডার মোড়, খুদির কুটি বাজার, চৌমুহনী বাজার ও একতা বাজারসহ বিভিন্ন রাস্তার উপর মুদির দোকানে চা নাস্তা খাওয়ানো হচ্ছে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে। বিভিন্ন ক্রেতাদের হোটেল মালিকদের স্বেচ্ছাচারিতার কারণে হোটেলের ভিতরে বাহিরে অহেতুক জনসমাগম লক্ষ্য করা গেছে এলাকার সাপ্তাহিক  টেন্ডার কৃত হাট বাজার গুলোতে ২এপ্রিল ও ৩ এপ্রিল এ দৃশ্য চোখে পড়ে তবে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান গনের মাধ্যমে ব্যাপক সচেতনতা করা হলেও অধিকাংশ লোকেই সামাজিক দূরত্ব মানছেন না। হোটেল গুলোতে চলছে চা ও নাস্তা বিতরণ। শহর এলাকায় হোটেল রেস্তোরা দোকান গুলো বন্ধ থাকায় গ্রাম অঞ্চলে হোটেল গুলোতে নোংরা পরিবেশে ক্রেতাদের মাঝে খাবার বিতরণ করছেন দেদারছে। নেই মাস্ক ব্যবহার নেই হাত ধোয়ার সাবান  ব্যবহার। বর্তমান সরকারের ঘোষণায় প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাসের সচেতনামূলক হোম কোয়ার্টারে থাকার নির্দেশনা প্রয়োজন ছাড়া নিজ বাড়ি থেকে বেরিয়ে যাবে না গণপরিবহন বন্ধ তা গত ২৬ মার্চ থেকে ১১ এপ্রিল পর্যন্ত। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত  কার্যকারী থাকবে ।  তাহা গ্রাম অঞ্চলের হোটেল মালিক ও ভাড়াটিয়া মোটরযান অতিরিক্ত লাভের আশায় তা মানছেন না। যাহা আইনের বহির্ভূত কাজ হচ্ছে। বিষয়টি কুড়িগ্রাম সদর থানার অফিসার ইনচার্জ মাহফুজুর রহমানের সাথে মোবাইল ফোনে কথা হলে তিনি বিষয়টি সদর থানার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে অবগত করতে বলেন। উলিপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মোয়াজ্জেম হোসেনের সাথে কথা হলে তিনি বিষয়টি দেখবেন বলে জানান। সচেতন মহল জানিয়েছেন কুড়িগ্রাম জেলা শহর হইতে পূর্ব দিকে ৫ থেকে ৭ কিলো দূরত্ব নদী পারাপার রাস্তায় চলাচলের ঝুঁকিপূর্ণ থাকায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ নজর রাখছেন না ফলে প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা অনুযায়ী এ চরাঞ্চলে অধিকাংশ এলাকাবাসী সরকারি নিষেধাজ্ঞা তোয়াক্কা করছে না।

এনবিনিউজ একাত্তর ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।