রেজুয়ান খান রিকন: গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের আয়োজনে দেশরত্ন শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে ২১আগষ্ট বর্বোরোচিত গ্রেনেড হামলার প্রতিবাদে শোক র্যালি, র্শহীদ মিনারে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ, সংক্ষিপ্ত প্রতিবাদ সভা এবং নিহত শহীদদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে মিলাদ মাহফিল ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শুক্রবার (২১ আগস্ট) সকালে পৌরশহরের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্তরে আওয়ামীলীগের দলীয় কার্যালয়ের সামনে গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাকারিয়া ইসলাম জুয়েল এর সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন, গাইবান্ধা-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও উপজেলা আওয়ামীলীগের সংগ্রামী সভাপতি জননেতা আলহাজ্ব অধ্যক্ষ আবুল কালাম আজাদ, সিনিয়র সহ-সভাপতি আব্দুর রহমান মাস্টার, সহ-সভাপতি জনাব মুকিতুর রহমান রাফি, উপজেলা যুবলীগের দপ্তর সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের আহবায়ক হামিদুল ইসলাম, যুগ্ম আহ্বায়ক তৌকির হাসান রচি, সাপমারা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শাকিল আকন্দ বুলবুল, উপজেলা ছাত্রলীগের আহবায়ক ফরহাদ আকন্দ, যুগ্ম আহ্বায়ক মুক্তার হোসেন সাদ্দাম, যুগ্ম আহ্বায়ক বাবুল ইসলাম, উপজেলা তাঁতীলীগের আহবায়ক ডাক্তার মমিন শেখ রুবেল, যুগ্ম আহ্বায়ক এনামুল, যুগ্ম আহ্বায়ক ইউনুস আলী, মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্মলীগ গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা শাখার আহবায়ক তারিক রিফাত, যুগ্ম আহ্বায়ক জুয়েল আবু বক্কর রনি, যুগ্ম আহবায়ক জাওয়াদ প্রধান সহ উপজেলা আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ,শ্রমিক লীগ, কৃষক লীগ ও ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।
বক্তরা বলেন, ১৬ বছর আগে,২০০৪ সালের ২১ আগষ্ট বিএনপি-জামায়াত ঢাকার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগের সমাবেশে ভয়াবহ গ্রেনেড হামলা চালিয়ে ছিল। সে সময়ের বিরোধী দলীয় নেত্রী শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগের নেতারা অল্পের জন্য বেঁচে গিয়ে ছিলেন। তবে আইভি রহমান সহ আওয়ামী লীগের ২২ নেতা কর্মী নিহত হয়েছিলেন। আহত হয়েছিলেন কয়েক শ’ মানুষ। তাদের অনেকেই চিরতরে পঙ্গু হয়ে গেছেন। তাঁদের কেউ কেউ আর স্বাভাবিক জীবন ফিরে পাননি।
তারেক জিয়া সহ ২১ আগষ্ট গ্রেনেড হামলার মামলায় যাদের বিরুদ্ধে রায় হয়েছে। সেই রায় দ্রুত কার্যকর করার জন্য নেতৃবৃন্দ সরকারের প্রতি আহবান জানান।
